1. admin@dainikbangladeshtimes.com : rony :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
পাটকেলঘাটায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা আমলকি খাবেন কেন? ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোটরসাইকেল ধাক্কায় পথচারীর নিহত। ডিবি থেকে হারুনকে বদলি পাটকেলঘাটা বাজারে জলাবদ্ধতা সমাধানে পরিদর্শন করলেন এমপি ফিরোজ আহমেদ স্বপন “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ” জগৎ বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের ১৬৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ পাটকেলঘাটায় মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের হোতাসহ আটক ৪ নগরঘাটা ইউনিয়নবাসীর পক্ষে ফিরোজ আহমেদ স্বপন ও লায়লা পারভীন সেঁজুতি এমপিকে সংবর্ধনা আশাশুনির সাংবাদিক বাহাবুল সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত রাসেল ভাইপারে আতঙ্কিত নয়, সচেতনতায় বেশি প্রয়োজন

প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই উদ্বোধন হবে লেবুখালীর পায়রা সেতু

সাংবাদিক নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৮৩ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালী প্রতিনিধি: পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে নির্মাণাধীন লেবুখালী-পায়রা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। এরই মধ্যে সেতুর অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও রঙের কাজ।

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে সেতুর সর্বশেষ অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মোঃনজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এখন দেশের বাইরে রয়েছেন। আমাদের পরিকল্পনা ছিল সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সেতুটি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার। সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই সেতু উদ্বোধন করা হবে।

পায়রা-লেবুখালী সেতুর প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম বলেন, এরই মধ্যে মূল সেতুর ৯৯ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এই সেতুতে বেশ কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিশেষ করে নদীর মধ্যে এবং পাশে থাকা পিলারে যাতে কোনো নৌযান ধাক্কা দিতে না পারে সে জন্য পিলারের পাশে নিরাপত্তা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বজ্রপাত কিংবা ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেতুর কোনো ক্ষতি হলো কি-না সেটি মনিটরিং করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের পায়রা নদীর ওপর ২০১৬ সালে লেবুখালী-পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন এর নির্মাণ কাজ করেছে। ১৪৭০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৭৬ মিটার প্রস্থের সেতুটি ক্যাবল দিয়ে দুপাশে সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে নদীর মাঝে একটি মাত্র পিলার ব্যবহার করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর পর এটি দেশের দ্বিতীয়, যা এক্সট্রা ডোজ ক্যাবল সিস্টেমে তৈরি করা। কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৭০ কোটি টাকা।

এই সংবাদ টি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
আমাদের এই খানে প্রকাশিত সংবাদ সম্পুর্ন আমাদের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া। কোনো প্রকার মিথ্যা নিউজ হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না সম্পুর্ন দায়ী থাকবে নিউজ প্রেরণ কারী সাংবাদিক।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It
error: Content is protected !!