আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার বড়দল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রচার প্রচারনা চলছে। ইতিমধ্যেই দোয়া চেয়ে বিলবোর্ড টানানো, মতবিনিময় সভা, উঠান বৈঠাক ও গণ সংযোগ করার মাধ্যমে অধিকাংশ চেয়ারম্যান প্রার্থীই তাদের প্রার্থীতার জানান দিয়েছে। এ ইউনিয়নে এখন পর্যন্ত ১০ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর দেখা মিলেছে। তাদের ৭জন আওয়ামীলীগ বা সহযোগি সংগঠনের নেতা হিসাবে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার চেষ্টা অব্যহত রেখেছেন। আর বাকী ৩জন কোন দলের সমর্থক হলেও তারা দল-মতের উর্দ্ধে থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন। প্রাপ্ত তথ্যমতে, আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, আওয়ামীলীগ নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম মোল্যা, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল হান্নান মন্টু সরদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক জগদীশ চন্দ্র সানা, কৃষকলীগ নেতা ও সাবেক মেম্বার সোহরাব হোসেন মোড়ল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি এস.এম. নাসির উদ্দীন (আরজু), আওয়ামীলীগ নেতা সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম ও সাংবাদিক গোপাল কুমার মন্ডল। আর বাকী ৩জন যথাক্রমে আজহারুল ইসলাম মন্টু, শহিদুল ইসলাম (ছট্টু) ও আবু সাইদ ঢালী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করবেন এমনটাই তারা বলছেন। তথ্যানুসন্ধানে জানাগেছে, আওয়ামীলীগ নেতা ও বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম মোল্যা বর্তমান চেয়ারম্যান হিসাবে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছেন। তার আমলে তার দ্বারা ইউনিয়নের খুব বেশী দৃশ্যমান উন্নয়ন না হলেও কিছু উন্নয়ন করেছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তবে ইতিমধ্যে তিনি আগামীতে নির্বাচিত হতে পারলে ইউনিয়নের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করবেন বলে ভোটারদের কাছে তিনি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। বড়দল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম বীরমুক্তিযোদ্ধা এস.এম ইউনূস আলী সানার ভাগ্নে আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল হান্নান মন্টু সরদার গতবার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেছিলেন। এবারও তিনি নির্বাচন করার লক্ষে মাঠে কাজ করছেন। ক্লিন ইমেজের নেতা হিসাবে ইতিমধ্যে ভোটারদের মন জয় করার জন্য তিনি মতবিনিময় ও গণ সংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। ইতিপূর্বে তিনি ইউনিয়নে করোনকালীন সময়ে অসহায় হতদরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ, বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহযোগিতা করেছেন। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে তিনি নির্বাচিত হতে পারলে ইউনিয়নের রাস্তাঘাট সংস্কার করার মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা, বড়দল ইউনিয়ন রক্ষা বাঁধ নির্মানের মাধ্যমে ইউনিয়নকে বেঁড়ীবাধ ভাঙনের হাত থেকে ঝুঁকিমুক্ত রাখা, বর্ষা মৌসূমে জলবদ্ধতা নিরসন করার মাধ্যমে ধান রোপনের পরিবেশ সৃষ্টি করা, কোন শিক্ষার্থী যাতে দারিদ্রতার জন্য ঝরে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখা, ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ সংস্কার করে যুবকদের সুস্থ ধারার বিনোদনের ব্যবস্থা করা, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা, মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ নিয়ন্ত্রনে ভূমিকা রাখা, সরকার প্রদত্ত গরীবের হক সুষম বন্টন করা, অগ্রাধিকার ভিত্তিত যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করাসহ জাতির জনকের লালিত স্বপ্ন ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে তার নির্দেশনা ও গৃহিত কার্যক্রম মাথায় নিয়ে ইউনিয়নকে ঢেলে সাজাবেন বলে ইতিমধ্যে গণসংযোগে তিনি ঘোষনা দিয়েছেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক জগদীশ চন্দ্র সানা, ছাত্র জীবন থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বিনির্মানে “আমার গ্রাম আমার শহর” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নিরালসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে তিনি ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসে ইউনিয়নের জনসাধারনকে সাথে নিয়ে বাঁধ নির্মানে সহযোগিতা করেছেন। ব্যক্তিগত অর্থায়নে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ বিভিন্ন মাদ্রাসায় টিন ও নগদ অর্থ প্রদান করেছেন। এলাকার ছেলে মেয়েদের জন্য নতুন মাঠ তৈরি ও পানিতে নিমজ্জিত মাঠ ভরাট করে খেলাধুলার নতুন পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। এছাড়াও তিনি, মসজিদ, মন্দির ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান প্রদান করেছেন। আমি আগামী দিনে জনগণের পাশে থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সুখী সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র গঠনে নিবেদিতভবে কাজ করতে চান তিনি। তিনি নির্বাচিত হতে পারলে অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে খাসজমি প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে ফিরিয়ে দেওয়া, ঐতিহ্যবাহী প্রাচীনতম বাজার “বড়দল হাট” এর জৌলুস ফিরিয়ে আনাসহ ইউনিয়নকে ঢেলে সাজাবেন। এছাড়াও তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল নির্দেশনা বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নীতি, আদর্শ ও সংগঠনের গঠনতান্ত্রিক বিধি-বিধান ও ঘোষণাপত্রের পূর্ণ বাস্তবায়নে ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিবেদিত থাকবেন বলে ইতিমধ্যে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন। কৃষকলীগ নেতা ও সাবেক মেম্বার সোহরাব হোসেন মোড়ল ২০০১ সাল থেকে সকল জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে আওয়ামীলীগ মনোনীত ও সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি ইউপি সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দায়িত্ব পালনকালে তিনি বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও উন্নয়নে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি খাল খনন, ইটের সোলিং রাস্তাকরণ, পুকুর খনন, মাঠ সংস্কারে সহযোগিতা করা সহ বিভিন্ন উন্নয়ন করেছিলেন। সম্প্রতি কোভিড-১৯ প্রতিরোধে কৃষকলীগের পক্ষ থেকে ইউনিয়নবাসীর মাঝে স্বাস্থ্য সামগ্রী বিতরণ করা সহ তাদেরকে সচেতন করেছেন। আগামীতে তিনি নির্বাচিত হতে পারলে ইউনিয়ন রক্ষার জন্য বেড়ীবাঁধ নির্মাণ, জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল ও নদী খনন, শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করা, অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের সার্বিকভাবে পাশে থাকা, কৃষকদের মান উন্নয়নে কাজ করা, মাদক, সন্ত্রাস ও দালালমুক্ত ইউনিয়ন পরিষদ গঠন করাসহ ইউনিয়নের সামগ্রীক উন্নয়নে কাজ করবেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভিশন ২০২১-৪১ বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার কাঠামো উন্নত ও শক্তিশালীকরণ এবং অন্যায় ও দুর্নীতি কঠোর হয়ে দমন, সামাজিক নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার ও শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করবেন বলে ইতিমধ্যে বিভিন্নস্থানে গণসংযোগকালে ঘোষনা দিয়েছেন। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি এস.এম. নাসির উদ্দীন (আরজু) ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগ করার মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। তার চাচা মরহুম বীরমুক্তিযোদ্ধা এস.এম ইউনূস আলী সানার আদর্শকে ধারণ কওে ইতিমধ্যে তিনি নিজস্ব অর্থায়নে রাস্তা সংস্কার ও বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান প্রদান করেছেন। আগামীতে তিনি নির্বাচিত হতে পারলে ইউনিয়নে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজী নির্মূল করা, বিনা পয়সায় বিভিন্ন ধরনের ভাতার ব্যবস্থা করা, মানুষ সৃষ্ট জলবদ্ধতা নিরসন করা, বড়দল হাটের উন্নয়ন করা, সুুষম বন্টন করা, রাস্তাঘাট, খেলার মাঠ সংস্কার করাসহ অসহায় মানুষের পাশে থেকে ইউনিয়ন বাসীর উন্নয়নে কাজ করবেন বলে ইতিমধ্যে তিনি ঘোষনা দিয়েছেন। আওয়ামীলীগ নেতা সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম ইসলাম ইতিমধ্যে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনিও ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ করার মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। সেই সময় থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত আওয়ামীলীগের একজন নিবেদিত কর্মী হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি সাতক্ষীরার স্থানীয় একটি পত্রিকায় সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তিনি ইউনিয়নের অসহায়দের সুখে দুঃখে সব-সময় পাশে থাকার চেষ্টা করেন। আগামীতে যদি তিনি দলীয় প্রতীক পান ও নির্বাচিত হতে পারেন তাহলে বড়দলকে ঢেলে সাজানোর মাধ্যমে মডেল ইউনিয়নে রুপান্তরিত করতে চান।
সাংবাদিক গোপাল কুমার মন্ডল ইতিমধ্যে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনিও ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগ করার মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করেন। সেই সময় থেকে অধ্যবধি পর্যন্ত আওয়ামীলীগের একজন নিবেদিত কর্মী হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি বাংলা টিভির সাতক্ষীরা প্রতিনিধি হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আগামীতে যদি তিনি দলীয় প্রতীক পান ও নির্বাচিত হতে পারেন তাহলে বড়দলকে মডেল ইউনিয়নে রুপান্তরিত করতে চান। স্বতন্ত্র প্রার্থী আজহারুল ইসলাম মন্টু গত নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করলেও এবার তিনি কোন দলের সমর্থন না নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে লড়বেন বলে জানাগছে। সহিদুল ইসলাম (ছট্টু) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ইতিমধ্যে পোস্টারের মাধ্যমে তার প্রার্থীতা জানান দিয়েছেন। তার পোস্টারে জাতির জনক এর ছবি ও আওয়ামীলীগ দলীয় প্রধানের ছবি থাকলেও তিনি মনোনয়ন চাইবেন না বলে জানাগেছে। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আবু সাইদ ঢালী ও ইতিমধ্যে তার প্রার্থী হওয়ার বিষয়টা নিশ্চিত করেছেন। তিনি নির্বাচিত হতে পারলে সুষ্টভাবে ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনা করা, খাসজমি প্রকৃত ভূমিহীনদের মাঝে ফিরিয়ে দেওয়া, জলবদ্ধতা নিরসন করা, সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা, বড়দল হাটের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা, মাদকমুক্ত ইউনিয়ন গড়াসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে চান। এদিকে, প্রার্থীদের অনেকেই প্রতিদিন কাকডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ইউনিয়নের পাড়া-মহল্লায় গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভা করে চলেছেন। ওয়াজ মাহফিল, জানাজা নামাজ, পূজা-পার্বন, শ্রাদ্ধানুষ্ঠান, খেলাধূলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ অনুরুপ বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশগ্রহনের মাধ্যমে ভোটারদের আস্থাভাজন হওয়ার চেষ্টা করছেন। ইউনিয়নের বিভিন্ন চায়ের স্টল, হাট-বাজার, পাড়া-মহল্লায় আর রাজনীতি সচেতন মানুষের মুখে মুখেও চলছে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে আলাপ আলোচনা। কখনো কখনো আবার চায়ের আড্ডায় বা রাজনৈতিক পরিচয় এর সূত্র ধরে সম্ভাব্য প্রার্থীদের ভালো-মন্দ দিক, জনসেবা, যোগ্যতার মাপকাঠি আর দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তির সম্ভাব্যতা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। আওয়ামীলীগের ভোট ব্যাংক খ্যাত বড়দল ইউনিয়নের একাধিক ভোটারদের সাথে নির্বাচন বিষয়ে কথা বলে জানাগেছে, আসন্ন ইউপি নির্বাচনের লক্ষ্যে মাঠে আওয়ামীলীগের যে সকল প্রার্থীরা কাজ করছেন তাদের অনেকেই দলীয় মনোনয়ন না পেলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন। কয়েকজন প্রার্থী সরাসরি বলছেন যে, দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্যই সে চেষ্টা করছেন, মনোনয়ন না পেলে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবেন না। ভোটাররা আরও জানান, আওয়ামীলীগের যে কয়জন সম্ভাব্য প্রার্থী মাঠে রয়েছেন তাদের দু’একজন দলীয় মনোনয়ন না পেলেও যেই পাক না কেন তিনি/তারা নির্বাচনী মাঠে থাকবেনই। এখন দেখার বিষয় শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে কে কে থাকেন। তবে আওয়ামীলীগের সমর্থক ও ভোটাররা সৎ, যোগ্য ও ক্লিন ইমেজের প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন পাক এমনটা প্রত্যাশা করছেন।