অনলাইন নিউজ: বিএনপি ও জামায়াত শিবিরের পলাতক নেতা কর্মীরা যুক্তরাজ্যে বসে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও গুজব ছড়ানো হচ্ছে। তথ্য-প্রযুক্তির দিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে তৎপর একটি সংঘবদ্ধ চক্র।
সরকারবিরোধী প্রচার চালাতে গিয়ে দেশকে নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করছে চক্রটি।
এরা মূলত অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
তারা বিভিন্ন নামে ফেসবুক পেজ খুলেছে। এ সব পেইজের অ্যাডমিন বা ব্যবহারকারীরা বেশির ভাগই বিদেশে অবস্থান করে। ফলে তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা সম্ভব হয় না।
বিগত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাজ্যে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন গুলি আওয়ামীলীগ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিছিল মিটিং, সেমিনার করছে। বিশেষ করে কোভিড ১৯ এর পর থেকে নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে নামক একটি মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে।
জামায়াতে ইসলামীর ইউরোপ মুখপাত্র ব্যারিস্টার আবুবক্কর মোল্লা,ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম,বিএনপির যুক্তরাজ্যের সভাপতি এম এ মালেক,ব্যারিস্টার এম এ সালাম, মাহমুদুর রহমানের দৈনিক আমার দেশ পেপারে নির্বাহী সম্পাদক ওলী উল্লাহ নোমান, মুফতি সদরউদ্দীন এদের পরামর্শে সেখানে নেতৃত্ব দেন সাবেক শিবির নেতা মুসলিম খান, জামায়াত নেতা আলী হোসেন,ফজল আহমদ,শিবির নেতা মোঃআসয়াদুল হক, আরিফ আহমদ, মোঃআবু তাহের শরিফুল আরেফিন জুনেদ, মোর্শেদ আহমদ , মাহফুজুর সহ অনেকেই। তারা ফেইসবুকে লইভ করে সরকার কে হুমকি দিয়ে যাচছে। বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলছেন, বিদেশে অবস্থান নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেশের বিরুদ্ধে যারা অপতত্রতা চালাচ্ছে তাদের দেশে আসতে দেওয়া হবে না।
তাদের পাসপোর্ট বাতিল করা হবে এমন কি তাদের পরিবার পরিজনদের প্রতি নজরদারি বাড়ানো হবে। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর মন্তব্য ও অপপ্রচারের বিষয় আমরা মনিটরিং করি এবং কনটেন্টগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (ইউটিউব ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম) কাছে পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।