বিশেষ প্রতিনিধি: খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চ থেকে বদলি হয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) হিসাবে যোগদান করেন ইন্সপেক্টর মোঃমামুন খান। পোর্ট থানার তদন্ত ওসি সৈয়দ আলমগীর হোসেনের কাছ থেকে ওসির দায়িত্বভার গ্রহন করেন। ওসি মামুন খান বেনাপোল পোর্ট থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্য বলেন, সীমান্ত এলাকা বেনাপোল মাদক নির্মূল করাই প্রথম কাজ হবে আমার।
সবার সহযোগিতায় বেনাপোলকে মাদকমুক্ত করতে হবে।যুবসমাজ যাতে নষ্ট না হয় সেই দিকে আমার বিশেষ দৃষ্টি থাকবে।শান্তি শৃংখলা রক্ষা ও মাদক,জঙ্গীবাদ দমনে তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেন। সেই ধারাবাহিকতায় মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ। ওসি মামুন খান মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষনা দিয়ে শূরু থেকেই ধরপাকড় শুরু করে মাদক ব্যবসায়ীদের। বর্তমানে বেনাপোল পূর্বের চেয়ে অনেকটা মাদক মুক্ত।
প্রতিনিয়ত মাদক ব্যবসায়ীদের ডেরা গুড়িয়ে দেয়া হচ্ছে পোর্ট থানা পুলিশের পক্ষ থেকে এছাড়া ওসি মামুন খান আসহায় মানুষেরা যখন বিভিন্ন দরকারে পুলিশের কাছে সাহায্যের জন্য যায়, তখন এই মানবিক ওসি মামুন খান তাদের সাথে বন্ধুর ন্যায় ব্যবহার করে থাকেন। সাধারণ মানুষের কাছে ওসি মামুন খানের আছে বেশ জনপ্রিয়তা। বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশ বাহিনী তাদের দূরদর্শিতায় খুন,ছিনতাই, ইভটিজিং, চাঁদাবাজি,জুয়া ও সন্ত্রাসীর মতো অপরাধ এখন সমজে শুণ্যের কোঠায়।
মাদক, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের আছে ব্যাপক সফলতার জন্য যশোর জেলার শ্রেষ্ট অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত হয়েছেন ওসি মামুন খান।এছাড়া বিভিন্ন সময়ে মাদক ব্যবসায়ীরা একত্রিত হয়ে ওসি মামুন খানকে বদলি করাতে উপরিমহলে দেনদরবার করলেও ওসি মামুন খান একজন সৎ ও দক্ষ অফিসার হওয়ায় মাদক ব্যবসায়ীদের সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে বারবার।
মামুন খান বেনাপোল পোর্ট থানায় যোগদানের পর বেনাপোল ফিরে আসে শান্তি শৃংখলা। ফলে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের চক্ষুশুল হয়ে ওঠেন তিনি। বেনাপোল একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের স্থলবন্দর হওয়ায় এ থানায় এধরনের একজন সৎ ও দক্ষ ওসি মামুন খানকে খুবই প্রয়োজন আছে বলে মনে করছেন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।