1. admin@dainikbangladeshtimes.com : rony :
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
পাটকেলঘাটায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা আমলকি খাবেন কেন? ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোটরসাইকেল ধাক্কায় পথচারীর নিহত। ডিবি থেকে হারুনকে বদলি পাটকেলঘাটা বাজারে জলাবদ্ধতা সমাধানে পরিদর্শন করলেন এমপি ফিরোজ আহমেদ স্বপন “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ” জগৎ বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের ১৬৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ পাটকেলঘাটায় মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের হোতাসহ আটক ৪ নগরঘাটা ইউনিয়নবাসীর পক্ষে ফিরোজ আহমেদ স্বপন ও লায়লা পারভীন সেঁজুতি এমপিকে সংবর্ধনা আশাশুনির সাংবাদিক বাহাবুল সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত রাসেল ভাইপারে আতঙ্কিত নয়, সচেতনতায় বেশি প্রয়োজন

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য প্রাচীন কৃষি সেচ যন্ত্র দোন কিংবা সেঁউতি আজ বিলুপ্তির পথে

সাংবাদিক নাম
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদন: গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য প্রাচীন কৃষি সেচ যন্ত্র দোন কিংবা সেঁউতি আজ বিলুপ্তির প্রায়।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যাণে দেশের প্রতিটি শাখায় এখন আধুনিকায়নের ছোঁয়া। আর সেই আধুনিক প্রযুক্তির যান্ত্রিক সভ্যতার যাঁতাকলে দেশ থেকে প্রায় বিলুপ্তির পথে প্রাচীন সব কৃষি সেচ যন্ত্র।

এর মধ্যে বিলুপ্ত প্রায় কৃষি কাজে এক সময়ের কৃষকের পানি সেচের দোন কিংবা সেঁউতি।

টিন বা বাঁশ দিয়ে তৈরি ঐতিহ্যবাহি এ সেঁউতি আগেকার দিনে ফসলী জমিতে পানি সেচ ব্যবস্থায় ব্যবহার করা হতো। এক সময় গ্রাম বাংলার কৃষিতে সেচযন্ত্র হিসেবে সেঁউতির ব্যাপক চাহিদা ছিলো। টিন আর বাঁশের চাটাই দিয়ে তৈরি সেঁউতি দুই দিকে রশি লাগিয়ে খাল বা নিচু জমি হতে উপরে পানি তোলা হতো। আর উঁচু নিচু জমিতে পানি সেচ দিতে সেচযন্ত্র টিনের সেঁউতি ছিল অতুলনীয়।

এটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক কৃষকরা প্রাচীন যুগেই আবিস্কার করেছিল। টিন আর বাঁশ দিয়ে ত্রিকোণ আকৃতির দুই দিকে রশি লাগিয়ে দুজন মানুষ মিলে পানি সেচ করা হতো। এতে করে পানি সেচ দিতে শ্রমিক ব্যতীত অতিরিক্ত কোন প্রকার খরচ হয় না।

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার কুমিরা ইউনিয়নের কৃষক ছোবান আলী(৬৫) জানিয়েছেন, সেঁউতি দিয়ে সেচ দেওয়া খুব মজার কাজ। একটি টিন ও বাঁশ দিয়ে খুব সহজে তৈরি করা যেত। বাপ দাদা সহ জমিতে গিয়ে দু’জন মিলে দুই দিকে রশি লাগিয়ে নিচে থেকে পানি উপরে তুলে উঁচু জমি গুলো সেচ দিতাম। সেঁউতি তৈরিতে তেমন খরচ হতো না। বর্তমানে আধুনিক যন্ত্রপাতি আগমনে আর চোখে পড়েনা সেঁউতির ব্যবহার।

উপজেলা সদরের সরকারি কলেজের একাদশ দ্বাদশ শ্রেনির ছাত্র মফিজ, কৌশিক, পবিত্র, মামিননুর সহ অনেকে জানান, তাঁরা কখনো সেঁউতি দেখেনি। তবে বই পড়ে জেনেছেন, কয়েক যুগ আগে এটি কৃষি কাজে ব্যবহারের ক্ষেত্রে খুব জনপ্রিয় ছিলো।

এই সংবাদ টি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
আমাদের এই খানে প্রকাশিত সংবাদ সম্পুর্ন আমাদের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া। কোনো প্রকার মিথ্যা নিউজ হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না সম্পুর্ন দায়ী থাকবে নিউজ প্রেরণ কারী সাংবাদিক।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It
error: Content is protected !!