1. admin@dainikbangladeshtimes.com : rony :
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
পাটকেলঘাটায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা আমলকি খাবেন কেন? ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোটরসাইকেল ধাক্কায় পথচারীর নিহত। ডিবি থেকে হারুনকে বদলি পাটকেলঘাটা বাজারে জলাবদ্ধতা সমাধানে পরিদর্শন করলেন এমপি ফিরোজ আহমেদ স্বপন “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ” জগৎ বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের ১৬৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ পাটকেলঘাটায় মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের হোতাসহ আটক ৪ নগরঘাটা ইউনিয়নবাসীর পক্ষে ফিরোজ আহমেদ স্বপন ও লায়লা পারভীন সেঁজুতি এমপিকে সংবর্ধনা আশাশুনির সাংবাদিক বাহাবুল সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত রাসেল ভাইপারে আতঙ্কিত নয়, সচেতনতায় বেশি প্রয়োজন

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ভাগ্য পরিবর্তন হচ্ছে রেশম চাষে

গৌরদাস রায় ।।
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর নারীদের ক্ষমতায়নে আত্ম-স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড।

বৃহত্তর নীলফামারী জেলায় দারিদ্র্য হ্রাসকরণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় রেশমের গুটি উৎপাদনে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বিনামূল্যে বিতরণের পাশাপাশি রাস্তার ধারে তুঁত গাছ রোপণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। দেওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় পরামর্শও।

এতে করে উপজেলার বিভিন্ন ব্লকে প্রায় শতাধিক হতদরিদ্র পরিবারের নারীরা সচ্ছলতার মুখ দেখেছেন। বিনা খরচে অধিক লাভ হওয়ায় অন্য নারীরাও এগিয়ে আসছেন রেশম চাষে।

সৈয়দপুর রেশম সম্প্রসারণ কেন্দ্রের উদ্যোগে রেশম পোকার খাবারের জন্য পুঁটিমারী ইউনিয়ানের কিশোরগঞ্জ-টেংগনমারী সড়কের দু’পাশে সারিদ্ধভাবে প্রায় ৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তুঁত গাছ রোপণ করা হয়েছে। বাড়ি বাড়ি তৈরি করে দেয়া হয়েছে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা ব্যয়ে পলু ঘর। প্রতিটি বাড়িতে রেশম পোকা বিতরণ থেকে গুটি তৈরি পর্যন্ত সব কিছুই তদরকি করছেন রেশম বোর্ড। পরে উৎপাদিত গুটির মানভেদে সরকারি মূল্যে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে কিনে নিচ্ছেন তারা।


সরেজমিনে জানা গেছে, শ্রমের ওপর নির্ভরশীল সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকত পুঁটিমারী কালিকাপুর ড.পাড়া গ্রামের মর্জিনা, শাপলা ও বড়ভিটা চেয়ারম্যানপাড়ার মাহমুদা বেগমের পরিবারে। পরে রেশম বোর্ডর উদ্বুদ্ধকরণে কয়েক বছর আগে সরকারি প্রশিক্ষণ নিয়ে শুরু করেন এর চাষাবাদ। অল্প কিছু দিনের মধ্যেই তাদের সংসারে সচ্ছলতা ফিরে আসে। তারা জানান, তাদের মতো বাকি পরিবারগুলো বছরে ভাদুরী, অগ্রাহনী, চৈতা, জ্যৈষ্ঠা চারবার রেশমের গুটি উৎপাদন করে কম বেশি লক্ষাধিক টাকার মতো সংসারে জোগান দিচ্ছেন।

সৈয়দপুর রেশম সম্প্রসারণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক রেজাউল করিম জানান, দরিদ্রতা হ্রাসকরণে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সড়ক, পুকুর পাড়, পরিত্যক্ত জায়গায় রেশম চাষ করে গ্রামের হত দরিদ্র নারীরা স্বাবলম্বী হচ্ছেন। রেশম চাষের পরিধি আরো বাড়ানোর লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে রেশম উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।

এই সংবাদ টি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
আমাদের এই খানে প্রকাশিত সংবাদ সম্পুর্ন আমাদের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া। কোনো প্রকার মিথ্যা নিউজ হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না সম্পুর্ন দায়ী থাকবে নিউজ প্রেরণ কারী সাংবাদিক।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It
error: Content is protected !!