1. admin@dainikbangladeshtimes.com : rony :
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সাতক্ষীরায় গণঅধিকার পরিষদ সভাপতির জন্মদিন পালিত নলতায় নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে খামার  দিবস পালন করেন পাটকেলঘাটায় মোটর ভ্যান  ইমাদ পরিবহনের মুখোমুখি সংঘর্ষে  ভ্যান চালক নিহত। পাটকেলঘাটায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা আমলকি খাবেন কেন? ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোটরসাইকেল ধাক্কায় পথচারীর নিহত। ডিবি থেকে হারুনকে বদলি পাটকেলঘাটা বাজারে জলাবদ্ধতা সমাধানে পরিদর্শন করলেন এমপি ফিরোজ আহমেদ স্বপন “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ” জগৎ বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের ১৬৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ পাটকেলঘাটায় মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের হোতাসহ আটক ৪

নীলফামারী সৈয়দপুর উপজেলায় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল, বিপাকে গ্রাহক

গৌরদাস রায় ।।
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১
  • ১২৪ বার পড়া হয়েছে

নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিলে হতাশ হয়ে পরেছেন প্রায় ৩০ হাজার গ্রাহক। এমনকি বিল সংশোধন করতে গেলেও পরতে হচ্ছে ভোগান্তিতে। শহরের একাধিক গ্রাহকের সঙ্গে আলাপকালে তারা তাদের হতাশার কথা ব্যক্ত করেন।

জানাগেছে নর্দান ইলেকটিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো) এর আওতায় রয়েছে প্রায় ৪০ হাজার গ্রাহক।
প্রতি মাসে এসব গ্রাহকদের ব্যবহৃত বিদ্যুতের রিডিং লিখে বাড়ি বাড়ি পৌছে দেন বিদ্যুৎ কতৃপক্ষ। বিদ্যুৎ ব্যবহারের শুরুর পর থেকে বিগত বছর খানিক থেকে বিল বাড়ানো হচ্ছে। কেউ কেউ কয়েক বছর থেকে ভুতরে বিলের বোঝা টেনে বেড়াচ্ছেন। ভুতরে এমন বিল সংশোধন করতে গেলে নেসকো এর কর্মকর্তা, কর্মচারিদের দূর্ব্যবহারে অতিষ্ঠ গ্রাহকরা। টেবিলের পর টেবিল ঘুরেও মিলছেনা ভুতরে বিলের সমাধান।

ছাত্তার ও ফুলটু নামের দুজন গ্রাহক জানান বিদ্যুৎ ব্যবহারের পর থেকেই প্রতিমাসে সহনিয় বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে আসছি। কিন্তু হঠাৎ কয়েক মাস থেকে এবং প্রতিটি ঈদের আগের মাসে ২-৩ গুণ বেশি বিদ্যুৎ বিল আসে। সংশোধনের জন্য বিদ্যুৎ অফিসে গেলেও কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের দূর্ব্যবহারে ২য় বার সংশোধন করাতে মন ও চায় না।

তাছারা বিল সংশোধনের জন্য চাপ দিলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করারও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে বাধ্য হয়েই ভুতরে বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে অনেক কেই।

কবির ও মনছুর নামের অপর দুই গ্রাহক জানান করোনাকালের শুরুর দিকে প্রতি মাসে ৬০০-৭০০ টাকা বিল এসেছিল। ২টি ফ্যান, ১টি টেলিভিশন ও ৪টি লাইট জ্বালিয়ে এখন বিল আসছে ১৪০০ থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত।

শহরের কয়েকজন গ্রাহক জানান সৈয়দপুরে ২২টি বিহারি (অবাঙ্গালি) ক্যাম্প রয়েছে। সরকার এসব ক্যাম্প বাসিদের ফ্রি বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে দিলেও তারা ক্যাম্পের বাহিরেও বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে অর্থ আদায় করে চলেছেন।
উর্দুভাষিদের ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিল বাহিরের গ্রাহকদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তারা।

এছাড়া সৈয়দপুর শহরে অটো বিক্সা ও চার্জার রিক্সার গ্যারেজ রয়েছে প্রায় ২২টির মতো। নেসকোর কয়েকজন অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা ঐসব গ্যারেজে মাসিক চুক্তির বিনিময়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছেন। সেখানে পর্যাপ্ত ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিল গছিয়ে দেয়া হচ্ছে সাধারন গ্রাহকের ঘাড়ে। এ নিয়ে নেসকো কতৃপক্ষ ও পৌর কতৃপক্ষকে অভিযোগ দিয়েও সুফল না পাওয়ায় একে বারেই অসহায় হয়ে পড়েছেন সৈয়দপুরের সকল বিদ্যুৎ গ্রাহক।

এ বিষয়ে নেসকো এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান ভুইয়া জানান মিটার রিডাররা অনেক সময় মিটার না দেখেও বিল করে থাকেন। তবে কারো কোন অভিযোগ থাকলে সমাধান করা হচ্ছে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান।

এই সংবাদ টি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
আমাদের এই খানে প্রকাশিত সংবাদ সম্পুর্ন আমাদের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া। কোনো প্রকার মিথ্যা নিউজ হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না সম্পুর্ন দায়ী থাকবে নিউজ প্রেরণ কারী সাংবাদিক।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It
error: Content is protected !!