1. admin@dainikbangladeshtimes.com : rony :
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সাতক্ষীরায় গণঅধিকার পরিষদ সভাপতির জন্মদিন পালিত নলতায় নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে খামার  দিবস পালন করেন পাটকেলঘাটায় মোটর ভ্যান  ইমাদ পরিবহনের মুখোমুখি সংঘর্ষে  ভ্যান চালক নিহত। পাটকেলঘাটায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা আমলকি খাবেন কেন? ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোটরসাইকেল ধাক্কায় পথচারীর নিহত। ডিবি থেকে হারুনকে বদলি পাটকেলঘাটা বাজারে জলাবদ্ধতা সমাধানে পরিদর্শন করলেন এমপি ফিরোজ আহমেদ স্বপন “তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহৎ” জগৎ বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের ১৬৩ তম জন্মবার্ষিকী আজ পাটকেলঘাটায় মোটরসাইকেল চোর সিন্ডিকেটের হোতাসহ আটক ৪

নীলফামারীতে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি

গৌরদাস রায় ।।
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২২
  • ১৫১ বার পড়া হয়েছে

নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারী জেলায় মাঘ মাসের হাড়কাঁপানো শীত জেঁকে বসেছে। শীতের দাপটে কাহিল হয়ে পড়েছেন নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। শুক্রবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চলতি শীত মৌসুমে জেলায় এটাই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, এবার শীতে ১৩ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছিল। শুক্রবার হঠাৎ তাপমাত্রা নেমে ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আসে। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৩ শতাংশ ও বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার। কয়েক দিনের তুলনায় কুয়াশার ঘনত্ব কম থাকায় দৃষ্টিসীমা ছিল দেড় হাজার মিটার পর্যন্ত। জেলায় ২৬ জানুয়ারি ১২ দশমিক ৮ ও ২৭ জানুয়ারি ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

বিজ্ঞাপন
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. লোকমান হাকিম বলেন, দুই থেকে তিন দিন নীলফামারী অঞ্চলে একই রকম তাপমাত্রা অব্যাহত থাকবে।

জেলায় হঠাৎ শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। সেচনির্ভর বোরো আবাদের ভরা মৌসুমে কৃষকেরা অনেক কষ্টে খেতে কাজ করছেন। শীতের তীব্রতায় গ্রামের হাটবাজারে ও শহরে লোকসমাগম কমে গেছে।

জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের শালন গ্রামের কৃষক তোফাজ্জাল হোসেন বলেন, ‘আইজকার ঠান্ডাত হামার অবস্থা খারাপ হয়া গেইছে। এই ঠান্ডাত ঘর থাকি বেড়ায় যায়ছে না।’

ডোমার উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের শালমারা গ্রামে আগুন পোহাতে দেখা যায় নগেন চন্দ্র রায়কে (৬০)। তিনি বলেন, ‘আইজ যে ঠান্ডা পইড়ছে, খ্যাত-খামারে কাজ করা যায়ছে না। চাঁদর গাওত দিয়াও ঠান্ড কমে না। এই জন্য জাবুরা জঙ্গল জড়ে আগুন তাপেছি।’ একই গ্রামের সাল্টু বর্মণ (৮৫) ও তাঁর স্ত্রী সরুবালা (৮০) আগুন পোহাচ্ছিলেন। সাল্টু বর্মণ বলেন, ‘ঠান্ডায় কাহিল হয়া গেইছি। ঠান্ডা সহ্য করির পাইছি না।’

নীলফামারী জেলা শহরের রিকশাচালক সাহেব আলী বলেন, ‘শুক্রবার সকালে শহরে লোকজন কম সমাগম থাকলে বিকেলে সমাগম বাড়ে। আরও দুই-এক দিন এমন অবস্থা চললে আয়রোজগারের অভাবে সংসারে টান পড়বে।

এই সংবাদ টি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও সংবাদ
আমাদের এই খানে প্রকাশিত সংবাদ সম্পুর্ন আমাদের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে পাওয়া। কোনো প্রকার মিথ্যা নিউজ হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না সম্পুর্ন দায়ী থাকবে নিউজ প্রেরণ কারী সাংবাদিক।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It
error: Content is protected !!